শ্রম মন্ত্রণালয় আন্তরিকভাবে কাজ করছে না, তারা মালিকের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে: জলি তালুকদার
গার্মেন্টস শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেন, "সরকার বলছে, প্রায় শতভাগ কারখানায় বেতন-বোনাস দেয়া হয়েছে। কিন্তু আমাদের কাছে যে হিসাব রয়েছে, তাতে ১০ শতাংশেরও বেশি কারখানায় বেতন-বোনাস হয়নি। শনিবারও দেয়ার কথা আছে। শনিবার বিকেল নাগাদ বাস্তব চিত্র পাওয়া যাবে। কারণ, তারপর তো আর বেতন-বোনাস দেয়ার সুযোগ নাই।”
তিনি মনে করেন, শ্রম মন্ত্রণালয় শ্রমিকদের স্বার্থে যথাযথ উদ্যোগ নিলে এমন পরিস্থিতি হতো না, "শ্রম মন্ত্রণালয় আন্তরিকভাবে কাজ করছে না। তারা মালিকের পক্ষে অবস্থান নিচ্ছে। আর বেতন-বোনাসের হিসাব করা হচ্ছে চালু কারখানার হিসাব করে। কিন্তু বাস্তবে বেশ কিছু কারখানা বন্ধ আছে। কয়েকদিন আগেও তিনটি কারখানা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। ৫ আগস্টের পর বেশ কিছু কারখানায় ঝামেলা হয়েছে। সেগুলোতেও বেতন-বোনাসের সমস্যা আছে। আর সরকার ১২টি পোশাক কারখানাকে ‘প্রবলেম গার্মেন্টস' হিসাবে চিহ্নিত করলেও এর সংখ্যা কমপক্ষে ১৫০টি।”