নন্দিনী বন্দ্যোপাধ্যায় কলকাতা
১০ অক্টোবর ২০২২বিজ্ঞাপন
প্রচুর মানুষের কর্মসংস্থানও হয়৷ ব্যবসা হিসেবে যথেষ্ট বিস্তৃত থাকা অবস্থাতেই ১৯৮৮ সালে বন্ধ হয়ে যায় কারখানাটি৷ ২০০৬ সালে ছোট আকারে ব্যবসাটি পুনরায় চালু করেন মৈত্রভাতৃদ্বয়ের তৃতীয় প্রজন্মের প্রতিনিধি কৌশিক মৈত্র৷ ২০২০ সাল থেকে সুলেখা কালির বিক্রি বেড়েছে লক্ষ্যণীয় হারে৷ বন্ধ হয়ে যাওয়া ব্যবসা-প্রতিষ্ঠানকে কীভাবে ধীরে ধীরে পুনরায় অর্থকরী করে তোলা যায়, সুলেখা কালি সম্ভবত তার এক উজ্জ্বল উদাহরণ হয়ে উঠতে চলেছে৷