রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, "আজ (রোববার) সকালে আমরা পরিদর্শনে গিয়েছি। গতকাল রাতে তাদের ওই এলাকাতে (জোবরা গ্রামে) বেশ ভাংচুর হয়েছে। আমরা দেখেছি। অনেক ক্ষয়ক্ষতির চিহ্ন লক্ষ্য করেছি। এরই ধারাবাহিকতায় হয়তো এলাকাবাসী আজ সকালে বিক্ষুব্ধ হয়েছে।”
রেজিস্ট্রার ড. মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বলেন, "সকালে পরিদর্শন শেষে অফিসে এসে আমরা যখন করণীয় ঠিক করতে আলোচনা করছিলাম, তখনই খবর পাই আবার ছাত্ররা আক্রান্ত হচ্ছে। তারাও আবার সেদিকে যাচ্ছে। সকালে হাটহাজারী থানার ওসি এখানে ছিল। উনাকে বললাম ২০০ পুলিশ দরকার। কিন্তু তিনি বললেন, এত পুলিশ কোথায় পাব। ডিআইজির সাথেও কথা বলেছি। তিনি বলেছেন ফোর্স পাঠাচ্ছি।”
"পুলিশ ইচ্ছে করলে আসতে পারতো। কিন্তু তাদের বিষয়ে আমার আর কিছু বলার নেই। তারা বলে, সবসময় ফোর্স রেডি থাকে না। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সক্রিয় সহযোগিতা আরো বেশি প্রয়োজন ছিল। বারবার তাগাদা দিয়েও পুলিশ আসেনি।”