বিজ্ঞাপন
রাজ্যের সাবেক পুলিশ কর্তা নজরুল ইসলাম বলেন, "ওরা নদীতে দেহ ফেলে প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করেছিল। নদীতে ফেলে দিতে পারলে স্রোতের টানে সেটা ভেসে যেত। সে কারণেই আহিরীটোলা এসেছিল। উত্তর চব্বিশ পরগনার দিকে এমন কোনো নদী পাওয়া সম্ভব ছিল না, সে কারণেই এই সিদ্ধান্ত বলেও প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে।"
মধ্যমগ্রামের বিদেশপল্লিতে বছর দুয়েক ভাড়া বাড়িতে মা ও মেয়ে থাকত। তাদের সঙ্গে প্রতিবেশীদের সদ্ভাব ছিল না। সূত্রের খবর, গত ১১ ফেব্রুয়ারি ফাল্গুনীদের বাড়িতে আসেন সুমিতা। সোমবার সুমিতার সঙ্গে ফাল্গুনীর বচসা হয়। তবে কীভাবে সুমিতা মারা গেলেন, সেটা এখনো পরিষ্কার নয়।
সম্প্রতি ট্যাংরায় একই পরিবারের অনেকের আত্মহত্যার চেষ্টা ও মৃত্যু ঘিরে যখন বিস্ময়ের ঘোর কাটেনি, তখন শহর কলকাতায় আরো একটি চমকে দেওয়ার মতো ঘটনা ঘটল।