সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) চট্টগ্রাম জেলার সম্পাদক আখতার কবীর চৌধুরী ডয়চে ভেলেকে বলেন, "যেসব অস্ত্রে মানুষের জীবন ও সম্পদহানির আশঙ্কা থাকে, তা সেনাবাহিনী বা পুলিশের হাতে থাকবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা সদস্যদের নিজেদের জন্য আইনে বরাদ্দকৃত অস্ত্রের বাইরে জীবন ও সম্পদের ক্ষতি হতে পারে- এমন অন্য কোনো অস্ত্র রাখার সুযোগ নেই। এটা বিশ্ববিদ্যালয় কতৃর্পক্ষের মারাত্মক গাফিলতি ও দায়িত্বহীনতা। অস্ত্র থাকলেই মানুষ রেগে গেলে, সেটা ব্যবহার করতে চাইতে পারে। ওইদিন দু'পক্ষে অস্ত্র কম ব্যবহার হলে শারীরিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত কম হতো।''
তিনি আরো বলেন, "দা, ছুরি কিরিচের আকার নির্ধারণ করা আছে অস্ত্র আইনে। নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত ঘরের কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে। তার চেয়ে বড় আকারেরগুলো অস্ত্র আইনের অধীনে। তাই অস্ত্রগুলো নিষ্পত্তি না করে অন্যায় কাজ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।”