বিজ্ঞাপন
তারাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এম এ ফারুক ডয়চে ভেলের কাছে দাবী করেন,“ মামলার এজাহারে পুলিশ কোনো পবির্তন বা বিকৃতি ঘটায়নি। তাদের পরিবার যে এজাহার দিয়েছে সেই এজাহার অনুযায়ী মামলা হয়েছে। পুলিশ কোনো উদ্দেশ্য নিয়ে কিছু করেনি। ”
ফোন নাম্বারের ব্যাপারে জানতে চাইলে তিনি বলেন,“ ভুল হতে পারে।”
তিনি জানান,“ এখন পর্যন্ত চারজনকে আটক করেছি। তবে ভিডিও ফুটেজে যাদের চিহ্নিত করা হয়েছে তাদের আটকের চেষ্টা করা হচ্ছে। এখনো আটক করতে পারিনি।