জামায়াতের ইসলামীর স্থানীয় নেতারা এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন৷ তাদের দাবি, হিযবুত তাওহীদের বিতর্কিত কর্মকাণ্ডের কারণে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী বাধা দিতে গেলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়৷
সোমবার রংপুরের পীরগাছা উপজেলার ছিদামবাজার এলাকায় হিযবুত তাওহীদের নেতা ও সমর্থকদের সঙ্গে গ্রামবাসীদের সংঘর্ষে অন্তত ২০ জন আহত হন৷ সংঘর্ষের সময় বাড়ি-ঘরে অগ্নি সংযোগ ও লুটপাটের ঘটনাও ঘটে৷
পীরগাছা উপজেলা জামায়াতের আমীর বজলুর রশীদ মুকুল সোমবারের হামলায় তার দলের কারো সম্পৃক্ততার বিষয়টি অস্বীকার করে বলেন, "জামায়াতে ইসলামীর কেউ তাদের ওপর হামলা করেনি। তাদের নানা বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে এলাকাবাসীর ক্ষোভ ছিল। আর তারা ওই দিন অনেক তরুণকে জড়ো করেছিল। তাতেও ভয়ের সৃষ্টি হয়। তারা এলাকাবাসীর ওপর হামলা করে। এলাকাবাসী তো অনেক। ফলে সংঘর্ষ হয়।”
"আমরা খবর পেয়ে সেখানে যাই। সেখানে পুলিশ, সেনাবাহিনী ও প্রশাসনের লোক ছিল। আমরা বরং আরো বড় হামলা থেকে তাদের বাঁচিয়েছি,” বলেন তিনি।
আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, "তারা বিতর্কিত কাজ করলেও কোনো ধরনের হামলা আমরা সমর্থন করি না। আর তাদের কাজ দেখার জন্য পুলিশ ও প্রশাসন আছে।”