ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে অমর একুশের অনুষ্ঠান
সীমান্তের বন্ধ দরজা খুলে গেল। নো ম্যানস ল্যান্ডে তৈরি হয়েছে শহিদবেদী। বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ শ্রদ্ধা জানালো সেখানে।
অমর একুশে স্মরণ
মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষার জন্য শহিদদের একসঙ্গে স্মরণ করলো দুই দেশ। শহিদবেদীতে দেয়া হলো শ্রদ্ধার্ঘ। পশ্চিমবঙ্গের বেনাপোল-পোট্রাপোল সীমান্তে। সেই অনুষ্ঠানের ছবি।
শহিদবেদীতে
তৈরি করা হয়েছিল এই শহিদবেদী। পিছনে বঙ্গবন্ধুর ছবি। তার সামনে শহিদ স্মারকের রেপ্লিকা। সেখানেই দুই দেশের তরফ থেকে ফুল-মালা দেয়া হলো।
সাজানো হয়েছিল গেট
সীমান্তের গেটও সজ্জিত হয়েছিল ফুল-পাতা দিয়ে। ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছিল গাঁদা ফুলের মালা।
মুখ্যমন্ত্রীর তরফে
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তরফে ফুলের স্তবক দেয়া হলো শহিদদের স্মরণ করে।
দুই দেশের শ্রদ্ধা
ফুল দিয়ে বানানো এই স্তবকে রয়েছে দুই দেশের পতাকার রং। একই স্তবকে দুই দেশ মিলে শহিদ স্মরণ করলো।
খুদে শিল্পী
সীমান্তে অমর একুশে-র অনুষ্ঠানে খুদে শিল্পী। শহিদদের স্মরণে মোমবাতি জ্বালিয়ে দিচ্ছে। এভাবেই তো প্রজন্মের পর প্রজন্ম স্মরণ করে শহিদদের। মনে রাখে, মাতৃভাষার সম্মান রক্ষার জন্য তাদের আত্মত্যাগের কথা।
সৌহার্দ্য বিনিময়
ভাষা মিলিয়ে দিয়েছে দুই দেশকে। এই ভাষাই তো 'বিনিসুতোয় রাখিবন্ধনের কারিগর'। দুই দেশের প্রতিনিধিরা পরম আবেগে জড়িয়ে ধরছেন একে অপরের হাত।
হাত মেলানো
দুই দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরাও একে অপরের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছেন। এটাই তো অমর একুশের ম্যাজিক।
মিলনের উৎসবে
বনগাঁয় বেলাপোল-পেট্রাপোল সীমান্তের অমর একুশের ছবি ছিল মিলনের ছবি।
পুলিশের শ্রদ্ধার্ঘ
বাংলাদেশের যশোরে বেনাপোল পোর্ট থানার পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানো হচ্ছে শহিদ বেদীতে।
সেলফি-পর্ব
এমন একটা অনুষ্ঠান তো সেলফি ছাড়া অপূর্ণ থেকে যায়।