অর্থনীতিবিদ মাহফুজ কবীর বলেন," এই যুদ্ধ অব্যাহত থাকলে বাংলাদেশের জন্য তিন ধরনের সংকট তৈরি হবে। ইরান যদি হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দেয়, তাহলে কাতার থেকে এলএনজি এবং জ্বালানি তেল আমদানি সংকটে পড়বে। ভিন্ন পথে আনতে হলে খরচ অনেক বেড়ে যাবে। ফলে বাংলাদেশের জন্য জ্বালানি সংকট হবে। আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের দাম এরইমধ্যে ১০ শতাংশ বেড়ে গেছে। বাংলাদেশ রেমিট্যান্স নির্ভর একটি দেশ। যুদ্ধের কারণে মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমবাজার সংকুচিত হতে পারে। আবার যারা যাওয়ার জন্য পাইপলাইনে আছেন. তাদের যাওয়াও থেমে যেতে পারে। বাংলাদেশের শ্রমকাজার প্রধানত মধ্যপ্রাচ্যেই। মধ্যপ্রচ্যের অর্থনীতি সংকুচিত হতে পারে। আর বাংলাদেশের পণ্যের একটি বড় বাজার মধ্যপ্রাচ্য। সেখানেও সংকট হতে পারে। সবমিলিয়ে এর ফলে সারাবিশ্বের অর্থনীতিতে যে প্রভাব পড়বে, বাংলাদেশ তার বাইরে থাকবে না।”
তার কথা," বাংলাদেশের এখনই একটা পরিকল্পনা করা দরকার যে, খারাপ পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবেলা করা হবে।”