তিনি আরো বলেন, ‘‘সমন্বিত প্রচেষ্টা চলমান৷ এরই মধ্যে পরপর কয়েকটি ঘটনা তারা ঘটিয়েছে৷ যেসব ঘটনায় আমরা বিব্রত৷ তারপরও তাদের মানসিক বিপর্যস্ত অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছিলাম৷ সর্বশেষ গত ২৮ মে তারা যেভাবে চিকিৎসক ও স্টাফদের গায়ে হাত তুলেছে, এতে তারা (ডাক্তার-স্টাফ) অনিরাপদ বোধ করছেন৷ হাসপাতালে আসতে চাইছেন না৷ তদের নিরাপত্তা দেবো কিভাবে?”
ডা. চৌধুরী আরো বলেন, "জুলাই আহতদের চিকিৎসাটা এখন মূলত ফলোআপ বা চলমান চিকিৎসা৷ এজন্য তাদের এনআইওর (জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান হাসপাতাল) মতো বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসার প্রয়োজন নেই৷ যার যার এলাকায় ফেরত যেতে পারে৷ তাদের অসুস্থতার সিমটম দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট এলাকার মেডিকেল কলেজগুলোর চক্ষু বিভাগে যাবে, সেখানে তাদের সেবা দিতে পারবে৷ যদি ওই হাসপাতাল মনে করে অস্ত্রোপচার লাগবে বা বিশেষায়িত কোনো সেবা লাগবে, তারা এনআইওতে রেফার করবে৷ আমরা সেটা করে দেবো৷ অথবা সরকার যদি মনে করে তাদের ঢাকার হাসপাতালে রেখেই সেবা দেবে, তাহলে অন্য হাসপাতালে শিফট করতে হবে৷”