আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস এম কামাল হোসেন অজ্ঞাত স্থান থেকে ফোনে ডয়চে ভেলেকে বলেন, "আওয়ামী লীগকে এর আগেও নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাকিস্তানি সামরিক শাসকরা নিষিদ্ধ করেছে। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পরও আওয়ামী লীগকে শেষ করে দেয়ার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু কোনো চেষ্টাই সফল হয়নি। যে দেশে ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার বঙ্গবন্ধুর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেয়া হয়, সেই দেশে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি উঠতেই পারে। কিন্ত যত দিন বাংলাদেশ থাকবে, যতদিন বাংলাদেশের মানুষ থাকবে, ততদিন আওয়ামী লীগ থাকবে।”
আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে স্বৈরশাসন ও গণহত্যার অভিযোগ প্রশ্নে তিনি বলেন, "তখনকার সরকার হিসাবে আমাদের দায়-দায়িত্ব আছে। কিন্তু সরাসরি কারা হত্যা করেছে? আমরা তো বলেছি তা তদন্ত করে বের করা দরকার। আমরা জাতিসংঘের মাধ্যমে নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে হত্যাকাণ্ডগুলোর বিচার চাই। আমাদের বিরুদ্ধে, শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ দেয়া হচ্ছে। ওটা তো কোটাবিরোধী আন্দোলন ছিল না, ওটা ছিল সরকার পতনের ষড়যন্ত্র।”